বাক্‌ ১১৪ ।। জার্নাল ।। রাণা বসু




৩০/
ক্লান্তি সারাজীবন বয়ে বেড়াতে নেই আসলে ক্লান্তি বয়ে বেড়াতেই নেই কিন্তু ক্লান্তি কি বয়ে বেড়ানো সম্ভব! রবিগানে আমি বুঁদ হয়ে ছিলাম ঠিক তখনই আমার চুল আঁচড়ানোর ইচ্ছে হল দাড়ি নখ কাটার ইচ্ছে হল খিদে পেল পেচ্ছাব পেল বিড়ি খেতে ইচ্ছে করল খুব
একটা গদ্য শুনলাম আরেকটা শোনালাম রেনেসাঁকে সুপ্রিয়দার সাথে বহুদিন বাদে কথা হল সুপ্রিয়দা একইরকম আছে নতুন বিভাগটার জন্য লেখা চাইলাম বললাম, দুটো সংখ্যার কাজ একসাথে দেব বলল, প্রথম বিষয়টা এক্কেরে ফালতু লিখব না আর সিনিয়রিটি মেনটেন করে ২য় বিষয়টায় আমার আর সনতের থেকে বেশি এক্সপেরিয়েন্সড বলে বলল, "@#" কে বিয়ে করব কি!
আমি- ওভার বাউন্ডারী হবার সম্ভাবনা একেবারেই নেই
মজা করে বলল- নেই বলছিস মানে এই বয়সে আর..
আমি- ছাড়ো এভাবেই থেকে যাই
সুপ্রিয় দা - না ভাই হোমিওপ্যাথিতে আমার কোনোকালেই বিশ্বাস নেই
অনুর খবর নিল কিছু

গাঁজা খেলাম বেশ মজা লাগছিল আকাশ মেঘলা ছিল না আকাশ মেঘলা থাকবে অন্ধকারের রং লাল রিবনের মত
একটা এফ. বি. স্ট্যাটাস দিতে ইচ্ছে করছে খুব কিছুতেই পারছিলাম না আসলে ঝাট জ্বালানোর মত কিছু খুঁজে পাচ্ছিলাম না বেসিক্যালি আমি ঝাট জ্বালাই লোকের মনে হচ্চিল আমি কারো ঝাট জ্বালাতে পারি না টাইটেলের দোষ নয় তো! ' বিশ্বাস' হতে পারিনি বলে কি!


৩১/
ঘুম থেকে উঠেই মনে হচ্ছিল বৃষ্টি হবে অথবা হবে না আশ্চর্য!  দুটো ছাড়াও তো কিছু নেই আর
দাঁত মাজতে গেলে যদি বৃষ্টি হয়, এই ভেবে দাঁত মাজিনি আজ
বাবা মায়ের ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে মাসিক ১২/- টাকার পলিসি চালু করেছিল, নিজের করেনি
ইন্টারভিউ হল না একটা চাকরী দরকার অন্তত মাসিক ১০,০০০/- টাকা মাসোহারা আজ বিয়ে করতে ইচ্ছে করছিল খুব আজই না হোক, অন্তত ২০১৮-
আজ আমি চারটে ডিম খেয়েছি বলে হারুমামা বলল- একটা ডিম হজম হতে দেড়দিন সময় লাগে শরীর খারাপ না হয়ে যায়! ওষুধ খেয়ে নিস শোবার আগে সকালে ডিম খেলেও কি শরীর খারাপ রাতেই হয়!
সকালে আলী মিস্ত্রী আসার কথা ছিল আবার বুধবার আসবে বলল সন্ধ্য ৭টার দিকে
বাঁধাকপির প্রিয় গানটা শুনছিলাম -- " তুমি নির্মল কর / মঙ্গল করে.." বেশ কয়েকবার শুনলাম কিছু মনে হল না কিছুই না! শেষ পর্যন্ত উঠে গেলাম
পাখা না চালালে গরম হচ্ছে চালালে আওয়াজটা সহ্য হচ্ছে না অস্থির লাগছে প্রোফাইল নেমটা চেঞ্জ করলাম বটে, আবার চেঞ্জ করে ওই নামটাই রাখতে ইচ্ছে করছে আগামী ৬০ দিন আর পাল্টাতে পারব না
কাল রাতে পড়া শুরু করেছিলাম -"যখন সবাই ছিল গর্ভবতী" জাস্ট শেষ করলাম আপাতত আর কিছু বলার অবস্থায় নেই  না শারীরিক, না মানসিক


৩২/ অথবা /
জানলার পাশে রেনকোট ঝুলছে বাইরে অসম্ভব রোদ বৌদি সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছে আমি এই পুরো জিনিসটা আরো একটা জানলা দিয়ে দেখছি কোথাও ঘুরে আসতে দেরী করছে চেনাশোনা জায়গায় নয় অন্য কোথাও যেখানে মানসিকভাবে হয়ত আমিও থাকব না
রিষাকে আমি ভালোবাসি সিগারেট বা গাঁজা খেতেও সেগুলোর মত কি রিষাকেও জীবন থেকে বাদ দিতে হবে!
আজ সনতের সাথে কথা বলে নেক্সট সংখ্যার বিষয়ের নামটা ঠিক করলাম-- 'চটি শুক্রাণু'

/
সক্কালবেলা ঘুম ভেঙে উঠেই মাথাটা গরম হয়ে গেল শুঁয়োপোকা থেকে প্রজাপতি হবার প্রক্রিয়াটা দেখব বলে জানলা থেকে শুঁয়োপোকাটা ফেলিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম মা ফেলে দিয়েছে
কৃষ্ণা ঘোষ ফোন করে জানাল মাসদুয়েকের মধ্যে হয়ত একটা ভ্যাকেন্সি হবে জানালেই যেতে হবে দেরী করলেই মুশকিল
কোথাও একটা বেড়াতে যাওয়া দরকার একটা রাত অন্তত নিদেনপক্ষে একটা সিনেমা দেখতে হবে একা
কিছু বকবক করতে ইচ্ছে করছে -- নারকেল গাছটায় একটা পাখি বসেছিল আমি জানি না পাখিটা রোজ বসে কিনা! আসলে প্রতিদিন তো আমিও দেখি না নারকেল গাছটাকে অনেকগুলো পাতা ছিল গাছটায় নারকেলও আছে দেখছি শুধু গাছ আর গাছ কোথাও আর কিছু নেই চারদিকে আর আছে জানলা এই জানলা চক্করে আমি নারকেলগাছ আর পাখিকে ভুলতে বসেছিলাম পাখি নেই আর আসলে আমি নেই চারপাশে শুধু আলো হয়ে আছে কোথাও একটু অন্ধকার নেই দরজা জানলা লাইট সব বন্ধ করে রাখলেও অন্ধকার দেখা যাচ্চে না কোথাও
একটু অন্ধকার দেখাও কেউ  সেই গাঢ় নীল অন্ধকার, যাকে ব্যঙ্গ করে আমি পাখিটাকে আলো দেখাব-- কালো কালো আলো--- সাদা শাদা আলো--
আজ সারাদিন অসহ্য গরম স্নানের পর সেই যে স্নান করেছিলাম, সারাদিন আর গা মুছতে পারিনি



/
বিড়িটা খেয়ে ছুঁড়ে ফেলতেই অন্ধকারে ভরে গেল চারপাশ লাল লাল অন্ধকার আমি দুহাতে নেলপালিশ পরে বেড়াতে বেরোলাম ট্রেনে চড়িনি কতদিন! বাসেও না অটো বা রিক্সায় চড়ে কত আর বেড়ানোর স্বাদ পাওয়া যায় যদি দু চারটে স্টেশনই না টপকাতে পারলাম আর ব্যাঙ্গালোর! কত স্টেশন পার করে, কত গাছ পালা পশু পাখি পেরিয়ে শেষ স্টেশনের মত দাঁড়িয়ে আছে, কবে দুর্গাপুজো আসবে! আমি দরজা পেরিয়েই ব্যাঙ্গালোরে প্রবেশের জন্য মুখিয়ে আছি

আজ একাদশী বাবাই বেঁচে থাকলে একাদশীতে মাছ মাংস খেতাম এখন একাদশীর দিন সন্ধ্যেয় হাফ পাতা ডিম নিয়ে আসি পরদিন খাব বলে একটা গল্প গল্প অবকাশ তৈরী হয়েছে সকাল থেকেই যেমন - আমার পড়ানো নেই ঘরের মেঝেতে সকালের পাউডার ছড়িয়ে আছে এসব সন্ধ্যেবেলার কথা কিন্তু কোথাও অন্ধকার নেই এক "বাবাই নেই" ছাড়া বাবারা মারা গেলে ছেলেরা আলো হয়ে ওঠে বন্ধুরা প্রতিবেশী প্রেমিকারা ব্যাঙ্গালোর চলে যায় চার বছরের জন্য শুধু তারপর তাদের ফেরার অপেক্ষায় এক বছরের মেহগনি লম্বু গাছ প্রায় তিনতলা পর্যন্ত উঠে হঠাৎ থমকে যায় বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি হতে থাকে উঠোনে জমা হয় শ্যাওলা
চারবছর পর প্রেমিকারা যখন সেই পিছল উঠোনে এসে পড়ে তখনই পা পিছলে পড়ে তাদেরকে পড়তে দেবে না বলে চারবছর ধরে তাদের পিছনে পড়ে থাকা তুলসীগাছগুলো এই সুযোগে ধরে ফেলে তাদের হাত - কোমর আর যা যা আছে সব প্রেমিকারা ঘুমিয়ে পড়ে ঘুম ভাঙলে তারা দেখে এতদিনের সমস্ত প্রতিশ্রুতিগুলো কীভাবে যেন চারতলা বাড়ি - অন্তত চারটে কলাপসিবল্ গেট আর স্বপ্নগুলো বেডরুমে ছড়ানো আছে পাশের বাড়ির ছোটমেয়ের বিয়ের আসরে গান বেজে চলে --      " ভ্রমরা, ফুলের বনে মধু নিতে
অনেক কাঁটার জ্বালা
তুই যাসনে সেখানে..."



/
আজ রাখীপূর্ণিমা
আজ রাখীপূর্ণিমা
আজ রাখীপূর্ণিমা

সকালে পড়ানো ছিল না বলে গান শুনছিলাম --
"
আমি -আজ আকাশের মত একেলা
কাজল মেঘের ভাবনায়
বাদলের এই রা--- ফিরেছে ব্যথায়
আমি -আজ আকাশের মত...."
আকাশের দিকে না তাকিয়েও বেশ বোঝা যাচ্ছিল বেশ ফরসা-পরিষ্কার আছে আকাশ মা দোরে বসে পড়াচ্ছিল আর রান্না করছিল আমি আমার ঘরে দরজা জানলা বন্ধ করে গান চালিয়ে চোখ দুটো বন্ধ করে আকাশটা ছোট করে আনছিলাম বেশ অনেকটা ছোট করে আনার পর যখন পুরোটা একসাথে দেখতে পাচ্ছিলাম, ঠিক তখনই ঘটনাটা ঘটল আমি দেখতে পেলাম, যেটা আমি দেখছি সেটা অনুভব করতে পারছি না, যেটা অনুভব করতে পারছি সেটা দেখতে পাচ্ছি না-- এই পুরো জিনিসটা আমি দেখলাম এমনকি অনুভবটাও যেমন দুগ্গাঠাকুর দেখি আমরা প্রত্যেক বছর, অথচ দেখিনা ঠাকুরকে দেখা যায় না অনুভব করা যায়

আরও দেখলাম - শাড়ি পরে দাঁড়িয়ে আছে রিষা অনেকটা দূরে, একা হাতে একটা জলের বোতল পিছন থেকে দেখে যতটা মনে হল ওই শাড়িতে ওকে ততটা ভালো লাগছিল না, যতটা লাগত বিকেলে পরলে আসলে আমি পুরোটাই দেখেছি চোখ বুজে এবং বেলা ৮টা - টা' মধ্যে  সুতরাং ওটা রিষা হোক বা না হোক আমার কিছু যায় আসে না (এই অংশটা লেখার সময় কেন জানি না, মনে পড়ছিল --পার্থ কাকুর(বসু) লেখা বইটার কথা --" দিদিমনি তাকে শূন্য() দিন ঢ্যামনা কবিতাগুচ্ছ) যদি বিকেল হত আমি নিশ্চই অপহরণ করতাম ওকে
কি যা তা বলছি! আমি পাতি ছিঁচকে চোর আমি কি অপহরণকারী হতে পারি!

একসাথে অনেকগুলো ঘটনা ঘটতে থাকলে এবং নেশা করে থাকলে ঘটনাগুলো পর পর সাজিয়ে তারপর ঠিক করা যায় কোনটা নিয়ে ভাবব
যেমন-- পাহাড়ে বৃষ্টি হচ্ছে
মোবাইল চার্জড দেখাচ্ছে
মিউজিক সিস্টেম চলছে
নদীতে ঢেউ ক্রমশ জোরালো হচ্ছে
কেউ কেউ মৈথুন করছে
কোনো কোনো বই হঠাৎ হারিয়ে যায়
গোটা একটা মাস একদিনে ফুরোয় না কেন, কখনো!
রিষা কি করছে, করবে বা করতে পারে!
আমি কেন আরও লিখতে পারছিনা!
আমি কি খারাপ হয়ে যাচ্চি!
আমি কি ভালো ছিলাম!
ভালো বা খারাপ ছাড়া আর কি হওয়া যায়!

১০/
তারিখটার সাথে মাসোহারার একটা ইয়ে আছে সুতরাং কাজ অল্প বরং এই দিনগুলো অন্য কাজের খোঁজে থাকি একটা দিন মাসে কাজ না করে কাজের খোঁজে থাকা মানে আমি পরিশ্রমী

১৫/
স্বাধীনতা দিবস পাড়ার মাঠে পতাকা উত্তোলনদুর্গাপুজোর মাটি তোলা বাঁশ কাটার হইহুল্লোড় শেষ বাঁশ কাটার পরের সপ্তায় দীঘার সমুদ্র আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব সমুদ্রের আলোচনা বিয়ে করার ইচ্ছেটা আরো জোরালো হয়ে উঠছে কাউন্টার করা যাচ্ছে না পরের কাজগুলোও একইভাবে ঘোঁট পাকাচ্ছে
পাড়ার দোকানে সিগারেট খেতে গিয়ে শুনলাম একটা লোক বলছে-- দাদা, বেলুন আছে!!
দোকানদার-- হুঁ কোনটা- জন্মদিন না জন্ম নিয়ন্ত্রন?

১৬/
"
ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক"



১৪/
মনে ছিল না না লিখলেও ক্ষতি নেই কিন্তু এখন ১৬//২০১৭- ওই 'ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক' বলার পর ১৪ তারিখ অর্থাৎ সোমবারের কথা দুটো লেখার ইচ্ছে হল হয়ত জন্মষ্টমী বলে
রিষা খুব পছন্দ করত মায়ের হাতের নাড়ু আমি নিয়ে গেলে পরদিন ভাত মুড়ি রুটি ফেলে সারাদিন কৌটো নিয়ে ঘুরে বেড়াত অথবা চুপচাপ বসে থাকত ওদের মাঠের ধারে বসে গান শুনত ট্রেন আসত, ট্রেন যেত রিষা নাড়ু খেত একটা একটা আমি সন্ধ্যেবেলা গিয়ে ওর সারাদিনের কান্ড শুনে হেসে গড়াগড়ি খেতাম বিয়ের পর মায়ের হাতের প্রচুর নাড়ু আর তালফুলুরি খাবার প্ল্যান করত

সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ স্বাগতা ফোন করেছিল বলল -- রিষা আমায় আজ ফোন করেছিল, জানো!! বলল, "রাণা আর পড়াতে আসছে না, ভাইয়ের ঠিকঠাক পড়াও হচ্ছে না জানিস, আমি আর মা দুজনে মিলে ওকে ফোন করেছিলাম রান্নাপুজোয় নিমন্ত্রণ করব বলে ফোন ধরেনি সেদিন দেখা হয়েছিল, কেমন আধপাগলা ভাব"
--
তুই কি বললি!!
--(
বলব কেন!! হা হা) বললাম -- জানি না তো তাই নাকি! সেদিন দেখা হয়েছিল রাস্তায়, কই কিছু বলল না তো!!

১৭/
আপ্তবাক্য : আমি রিষাকে ভালোবাসি
আপ্তবাক্য : শিকার ধরার কথা স্বীকার করা উচিত নয়
আপ্তবাক্য : রিষা সিঁড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না
আপ্তবাক্য : কম্পিউটারের আর এক নাম রিষা

১৮/
১লা সেপ্টেম্বর রাণার জন্মদিন রিষার ১৪ই মার্চ আমার ৯ই মে
কেউ কেউ ব্যাপারে মধ্যস্থতা করে যেমন -আমি
স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছি ট্রেন চলে গেল আমি বোঝার চেষ্টা করছি ট্রেনটার গন্তব্যস্থল
ট্রেনে বসে আছি ট্রেন চলছে পাশাপাশি গাছ-দোকানপাট-বাড়িঘর-লাইটপোস্টগুলোওওদের গন্তব্য বোঝার আগেই ট্রেনটা থেমে যাচ্ছে আর আমার ধারণা পাল্টে যাচ্ছে

একটা ঋনাত্মক সংখ্যার বাস্তব লগারিদম বের করার চেষ্টা চলছে

"i"(
জটিল রাশি) -কে আমার পাশের বাড়ির লোক বলে উল্লেখ করব ঠিক করেছি

আমার বাড়িকে মূলবিন্দু (,) ধরে পূর্ব-পশ্চিম উত্তর-দক্ষিণে দুটো তল কল্পনা করে অগ্নি-ঈশান বায়ু-নৈঋত তলের যেকোন দুটো গতিশীল বিন্দুর সঞ্চারপথ নির্ণয় করব তারপর রিষার অবস্থান পাল্টে দোব


২১/
একটা সমসাময়িক ফোনকল প্রত্যাশা করছি শুধুমাত্র একটা উপন্যাসের শেষটা সনাক্তকরনের জন্য তার জন্ম যাত্রা তারপর সে জাস্ট মরে যাবে


১২টি মন্তব্য:

  1. বেশ সুখপপাঠ্য। পড়ে আরাম পেলাম!

    উত্তরমুছুন
  2. ভালো লেখা । কিন্তু 'পুনরাধুনিক' স্ট্যাম্প মারা হল কেন ? আমি ব্যাপারটা বুঝতে চাই , don't think anything , and don't mind please .

    উত্তরমুছুন
  3. ভাই আমার। আমিতো বিপ বিপ।বলে দিয়েছি। বুকে আয় ।

    উত্তরমুছুন